*
www.ieinstitute.blogspot.com
বাদুড়িয়া, ২৫ শে মার্চ, ২০২০ :
চীনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মামলা করবে ৮৫টি
দেশ। বর্তমানে প্রায় ১৩৫টির বেশি দেশে করোনা
ভাইরাস ছরিয়েছে। করোনা বাদুর কিংবা
খাদ্যঅভ্যাস থেকে ছড়ায়নি, এটা চীনের জৈব
রাসায়নিক অস্ত্র। চীনের রাসায়নিক ল্যাবরেটরি
থেকে ইচ্ছা করে চীন সমগ্র পৃথিবীতে ছড়িয়েছে
এই ভাইরাস, এমনি চীনের কাছে এর
প্রতিষোধকও রয়েছে। বিষয়টি আন্তর্জাতিক
অপরাধে মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং আন্তর্জাতিক
আইনের পরিপন্থী এবং বিশ্বব্যাপী গনহত্যা। জৈব
রাসায়নিক অস্ত্রের নেতিবাচক ব্যাবহার হিসাবে
চীনের বিরুদ্ধে মোট ৮৫টি দেশ মামলা করার
ঘোষনা দিয়েছে।
সূত্র: রয়টার্স
চীন চাচ্ছে আগামী ২০৩০ সাল থেকে সারাবিশ্বে
তারা নেতৃত্ব দেবে, সেজন্যই তারা জৈব রাসায়নিক
অস্ত্র হিসাবে বিভিন্ন ভাইরাসের চাষ করে
আসছিলো তাদের ল্যাবে। করোনা তার ভিতরে
অন্যতম। চীন করোনা ভাইরাসের ধংশলীলার
পরিক্ষা নিলো এবং পরিপূর্ণ ভাবে সফল হল।
একমাত্র উত্তর কোরিয়া ছাড়া কোনো দেশই
চীনদের ষড়যন্ত্র বুঝতে পারলো না।
উত্তর কোরিয়া আক্রন্ত ১১জনকে গুলি করে হত্যা
করে দেশ করোনা মুক্ত রাখছে, এবং বিশেষ
গবেষনা করে জানতে পারলো এটা খাদ্যঅভ্যাসের
কারনে হয়নি তাই কিম জং উন প্রথমেই চীনের
বিরুদ্ধে মামলার ঘোষনা দিয়েছে এরপর ৮৪টি
দেশ তাদের সাথে যুক্ত হয়েছে। চীন খুব দ্রুত
করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি পাচ্ছে। একের পর
এক অস্থায়ী হাসপাতাল বন্ধ করছে। উহানে নতুন
করে মাত্র একজনের সংক্রমণ ঘটেছে। গোটা চিনে
মাত্র ১৩ জন..বেশ অবাক লাগছে না ভাবতে??
মনে হচ্ছে না এটা কি ভাবে সম্ভব?? আর একটু
অবাক হবেন এটা জানলে যে একের পর এক
বিদেশী মিডিয়া ওয়াশিংটন পোস্ট, নিউ ইয়র্ক
টাইমস, দা গার্ডিয়ান সহ আরো অনেক দেশের
মিডিয়াকে দেশ থেকে বেড় করে দিচ্ছে
যাতে তারা চীনের কোনো খবরই না করতে পারে।
অন্যদিকে ইতালি, ব্রিটেন, ফ্রান্স, আমেরিকা, ইরান
ক্রমশঃ ভয়াবহ স্টেজে পৌঁছাচ্ছে। আমেরিকা,
ইউরোপের স্টক মার্কেট ও ক্র্যাশ করে গেছে। বিশ্ব
জুড়ে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি। অথচ একটু চাইনিজ
মিডিয়াগুলো ফলো করুন দেখবেন কি দারুন দৃশ্য। সবাই মাস্ক খুলে ফেলছে, একে অপরকে
জড়িয়ে ধরছে, হিরোদের মতো ওয়েলকাম হচ্ছে
সবার সাথে। বেশ অবাক লাগছে না দেখে??
এত বড়ো ক্রাইসিস অথচ এত ফাস্ট রিকভারি?
শেয়ার মার্কেট থেকে কার্রেনসি ড্রপ কোনো
কিছুতেই আঘাত লাগলো না। এতোই উন্নত ষোলো
খানা হাসপাতাল রাতারাতি তৈরী হয়ে গেলো?
আপনি বিশ্বাস করেন এসবের জন্য কোনো
প্রিপারেশন ছিলো না তাদের কাছে?? ২০০০০০ করোনা ভাইরাস ইনফেক্টেড থেকে ০ ইনফেক্টেড। সব হাসপাতাল রাতারাতি উবে গেলো। সবাই
আনন্দে মাতোয়ারা। প্রেসিডেন্ট কি সুন্দর মৌনব্রত
পালন করলো, দারুন লাগছে না শুনতে??
পুরো যেন সিনেমার মতো সাজানো। সন্দেহ জাগে
সবটা সত্যি সাজানো নয় তো? নিজের ঘর কিছুটা
পুড়িয়ে বিশ্ব কে জ্বালিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত নয়
তো?? বিশ্বকে ভয়ানক বিপদের মুখে ঠেলে দিয়ে
নিজে অধীশ্বর হবার চক্রান্ত নয় তো??
শুনেছিলাম লংকা পোড়াতে গিয়ে হনুমান নিজের
ল্যাজে আগুন লাগিয়ে ছিলো। উহান হনুমানের
ল্যাজের মতো ব্যবহার হলো না তো?? যদি চীনাদের লাইফ স্টাইল বা খাদ্যাভ্যাস দেখা যায়
তাহলে বোঝা যায় খুব সহজেই যে তারা কতটা
নিষ্ঠুর, কতটা হিংস্র তারা?
তারা পারে না এমন কোনো কাজ নেই। যদি সত্যিই
বিশ্বের অধীশ্বর হবার জন্য এই ভাইরাসকে চীন
হাতিয়ার করে থাকে তাহলে অবাক হবার কিছু
থাকবে না। সত্যিটা হয়তো খুব তাড়াতাড়ি
বেরোবে, কিন্তু তখন বিশ্বের মেরুদন্ড থাকবে তো
চীনের সামনে দাঁড়ানোর জন্য??
এখনই উচিত গোটা বিশ্বের এক হওয়া, চীনকে
বিশ্ব জুড়ে বয়কট করা। বিশ্বের সমস্ত দেশের
আর্থিক ক্ষতির ক্ষতিপূরণ উসুল করার জন্য চীন
কে অর্থনৈতিক অবরোধ এর আওতায় আনা।। 😓
ধন্যবাদ,,, শেয়ার, লাইক ও কমেন্ট করতে ভুলবেন না প্লিজ👏