Tuesday, August 13, 2019

কবিতা: রক্তাক্ত স্বাধীনতা

  মিনহাজউদ্দিন মন্ডল

স্বাধীন দেশের স্বাধীনতা শিকল দিয়ে বাধা ।
মুক্ত মনের মানুষ আছে অন্তরেতে কাদা।
স্বাধীন দেশে বাস করে তাই মৃত্যু ভয়ে আছি।
অত্যাচার আর  নিষ্টুরতা সহ্য করে বাঁচি।

চোখের সামনে দিনের বেলা ঘুরছে কত খুনি।
মানুষ মারা পেশা এখন সবার কাছে শুনি।
দিন-দুপুরে চাকু মেরে নিচ্ছে কেড়ে সবি।
স্বাধীনতা থমকে গেছে তুলছে সবাই ছবি।

দিবা লোকে কোপাকুপির দৃশ্য দেখি চেয়ে
প্রাণ বাঁচাতে যুদ্ধ করে অবলা এক মেয়ে।
দেখে মোরা দেখি নাতো প্রাণ যদি যায় চলি।
মৃত দেহের পাশে বসে হাজার কথা বলি।

ফেমাস হতে সেলফি তুলি দর্শীতাদের সাথে।
বড় বড় কথা বলি দিনে কিবা রাতে।
তাজা রক্ত মিশে থাকে গলা কাঁটা লাশে।
ধর্ষণের ঐ শিকার নারীর কেউ থাকেনা পাশে।

দেখতে মানুষ মানুষতো নই মনুষ্যত্ব  নেইতো।
ফেইবুকেতে স্টেটাস দিয়ে ফেমাস হচ্ছি এইতো।
বাস্তবতা সামনে এলে আমরা সবাই অন্ধ।
সবার আগেই প্রাণ বাঁচাতে মুখটি করি বন্ধ।

আগের যুগের মানুষগুলোর সাহস ছিল বেশি।
বজ্র কণ্ঠে আওয়াজ দিত শক্ত ছিল পেশী।
প্রতিবাদে স্লোগান দিতে তারা সবাই জানতো
ছেলে বুড়ো সবাই মিলে একই নীতি মানতো।

একতা নেই মোদের মাঝে এমন কিছু করছি।
সন্ত্রাসীদের আক্রমনে পথে-ঘাটে মরছি।
পূর্বপুরুষ বীর বাঙ্গালী  ভয় ছিলনা মনে।
উত্তরসূরী হয়ে তবু লুকিয়ে থাকি বনে।

জিম্মি হয়ে বাঁচবনা আর বাংলা মায়ের বুকে।
শক্ত হাতে রুখব মোরা থাকব অনেক সুখে।
নিজের হাতে গড়ব মোরা স্বাধীনতার স্তম্ভ।
সবাই মোরা এক হলে ভাই ভাঙ্গবে সকল দম্ভ।

প্রতিহত করব মোরা হাতে রেখে হাতটি।
মুছে দেব এক নিমিষেই আধার কালো রাতটি।
প্রতিহত করব মোরা থাকব কঠিন বেশে।
খুন খারাপি বন্ধ হবে লাল সবুজের দেশে।

Sunday, August 11, 2019

Grammar: //Subject - Verb Agreement\\

Singular subject এর সাথে singular verb এবং plural subject এর সাথে plural verb বসে। Subject এর number এবং person অনুযায়ী verb এর সঠিক ব্যবহারের জন্যেsubject verb agreement এর rules গুলোজানা জরুরী
Subject-verb agreement is used to express or show the number of the subject and the verb. The concept of subject-verb agreement is easier in English grammar. But there are some rules which are still confusing.
A singular verb is used with a singular subject, and a plural verb is used with a plural subject. When they agree with each other, we call it that a subject and the verb agree.
Some of the commonly used rules of subject-verb agreement are discussed below:
1. Subject এবং verb উভয়ই singular অথবা উভয়ই plural হতে হবে।
Subject and verb must agree with each other in number. Both must be singular, or both must be a plural
Example:
  • He eats rice.
  • They eat rice.
2. কিছু শব্দ subject এবং verb এর মাঝামাঝিতে বসে subject সম্পর্কে কিছু বলে। এরা subject-verb agreement এ কোন প্রভাব ফেলে না।
Some words come between the subject and verb and state something about the subject. They don’t affect the agreement.
Example:
  • The man, carrying the bag, goes to the market.
3. Subject সাধারণত prepositional phrase এর আগে বসে। 
A subject will come before a prepositional phrase.
Example:
  • A bunch of roses is spreading the beauty of this stage. (correct)
  • A bunch of roses are spreading the beauty of this stage. (incorrect)
4. দুইটি singular subject যখন or, either/or, বা neither/nor দ্বারা সংযুক্ত থাকে, তখন singular verb ব্যবহৃত হয়।
Two singular subjects that are connected by or, either/or, or neither/nor, use a singular verb.
Example:
  • My brother or my sister is coming today.
  • Either Mou or Akash is trying to buy the smartphone.
  • Neither Asif nor Abir is going to Chittagong.
5. কোন বাক্যে or, either/or, বা neither/nor থাকলেverb নিকটবর্তী noun বা pronoun-কে অনুসরণ করে।
The sentence contains or, either/or, or neither/nor, the verb agrees with the noun or pronoun closest to it.
Example:
  • Either you or he has gone to the party.
  • Neither she nor I have attended the meeting.
  • Neither she, her friends, nor I am going to the competition.
6. উভয় subject ই যদি plural হয় এবং “and”, “or”, “nor”, “neither/nor”, “either/or”, and “not only/but also” দ্বারা সংযুক্ত থাকে তাহলে verb ও plural হবে।
If both the subjects are plural and connected with the words “and”, “or”, “nor”, “neither/nor”, “either/or”, and “not only/but also”, then the verb will be in plural form.
Example:
  • Men and women both are entered the room.
  • Not only teachers and but also students are requested to participate the event.
7. দুই বা ততোধিক subject যদি and দ্বারা যুক্ত থাকে তখন plural verb ব্যবহৃত হয়।
A plural verb is used when two or more subjects are connected by ‘and’.
Example:
  • I, you and Marsha are going to attend the party.
  • My uncle, aunt, and cousin are coming to visit our village.
8. দুই বা ততোধিক subject যদি and দ্বারা যুক্ত থাকে এবং একজন single ব্যক্তি বা একটি  বস্তুকে নির্দেশ করে তখন singular verb বসে।
When two or more subjects are connected by ‘and’ and refer to a singular thing, then the verb will be a singular form.
Example:
  • Fried rice and chicken is his favorite
9. কিছু শব্দ আছে যারা বাক্যে subject এবং verb কে বিচ্ছিন্ন করে কিন্তু তারা subject অথবা verb এর কোন অংশ নয়। যেমন: along with, as well as, besides, not etc.
‘Along with, as well as, besides, not, etc. are not the part of the subject. They may separate the subject and verb in a sentence, but they are not the part of the sentence.
Example:
  • The great, writer, along with the cameramen, is given a short
  • Excitement, as well as, nervousness is the main reason to fail in the exam.
10. Parentheses, subject এর অংশ নয়।
Parentheses are not the part of the subject.
Example:
  • She (and her make-up men) was always helpful.
11. কোন বাক্য যদি there অথবা here দিয়ে শুরু হয় তাহলে সবসময় subject অনুযায়ী verb ব্যবহৃত হয়।
When the sentence begins with the word ‘there’ or ‘here’, the subject is placed after the verb.
So, it is important to identify the verb correctly.
Example:
  • There is a problem with this experiment.
  • Here are the pens you wanted.
12. Verb singular হবে যদি each, every, no শব্দগুলোর যে কোন একটি subject এর পূর্বে বসে। 
The verb will be a singular verb if the words “each”, “every”, or “no” come before the subject.
Example:
  • No smoking is allowed.
  • Every girl and boy is needed to pass the written test.
  • Each of the girls is showing their ID cards.
13. Verb, preposition এর object এর উপর নির্ভর করে বসাতে হবে যদি কোন বাক্য “some”, “half”, “none”, “more” বা “all” দিয়ে শুরু হয়।
When “some”, “half”, “none”, “more” or “all”comes before a prepositional phrase then the verb will be determined by the object of the preposition.
Example:
  • Some of the boys were present.
  • All of the girls were very cute.
  • All of the girls were very nice.
  • None of the girls was present in the class.
14. বাক্যে পরিমাপ এবং সময়ের ক্ষেত্রে singular verb ব্যবহৃত হয়।
The singular verb is used during the units of measurement and time in the sentence.
Example:
  • Five liters of water is needed to prepare the food.
  • Twenty hours is required to make the boiler.
15. Subject যদি “everyone”, “everybody”, “none” or “nobody” হয় তাহলে verb এর singular form হবে।
If the subject is “everyone”, “everybody”, “none” or “nobody”, the verb will be singular form.
Example:
  • Everybody is welcome here.
  • Everyone likes to be rewarded.
  • Nobody comes home.
  • None is perfect.
16. Subject যদি “few”, “all”, “many”, “both”, “several”, এবং “some” হয় তাহলে verb, plural form হবে।
If the subject is “few”, “all”, “many”, “both”, “several”, and “some”, then the verb will be plural form.
Example:
  • Few are attended in the class.
  • All are requested to take the seat.
17. বাক্যে subject যদি gerund অথবা infinitive হয় তাহলে verb এর singular form হবে।
When gerunds or infinitives are used as the subject in a sentence, then the verb will follow the singular form.
Example:
  • To stand under the tree during an earthquake is not safe.
  • Doing morning walk is very good for health and blood circulation.
18. Collective nounherd, Senate, class, crowd থাকলে verb এর singular form হয়।
“Herd”, “Senate”, “class”, “crowd” take a singular verb form.
Example:
  1. The class is canceled.
  2. If the subject is the name or the title of books, novels, movies, etc. then the verb is singular.
19. Subject যদি কোন বই, নভেল, বা মুভির নাম হয় তাহলে verb এর singular form হবে।
Example:
  • Hajar Bochor Dhore is a novel written by Jahir Raihan.
  • Doob is a movie made by Mostafa Sarwar Faruki.
20. বাক্যে যদি একটি positive এবং একটি negative subject থাকে, এবং একটি singular ও অপরটি plural form হয় তাহলে verb, positive subject কে follow করবে।
If the sentence contains a positive and a negative subject, one is singular, and another is plural form, then the verb will follow the positive subject.
Example:
  • Not the villagers but the chairman triesto do good for the village.
  • The villagers but not the chairman tryto do good for the village.
সর্বোপরি, এটা মনে রাখা জরুরি যে, শুধু মাত্র subject ই verb কে প্রভাবিত করতে পারে। Please, notice that only the subject can affect the verbs.

Grammar & Vocabulary //Modal auxiliary verbs\\

Modal Auxiliary are used to show capability, necessity, possibility or willingness of the subject to perform the action. They can modify the meaning of the main verb in some ways.
সামর্থ্য, সম্ভাবনা, ইচ্ছা এবং প্রয়োজনীয়তা ইত্যাদি বোঝাতে  Modal auxiliary verb ব্যবহার করা হয়।
Modal auxiliary verbs are:
Shall, should, can, could, may, might, ought, ought to, used to, need, will, would, must, etc.
Example:
  • He may come home tomorrow.
  • You should not run in the sun.
  • You can take rest now.

Main characteristics of Modal auxiliary verbs:

1. They never change their form according to the subject of the sentence.
Modal auxiliary কখনো তাদের form পরিবর্তন করে না। Tense অনুযায়ী s, es, ies যোগ করে না।
যেমন: He can run. (Not he cans run)
2. They can make the sentence negativedirectly by using not/n’t.
Not/n’t ব্যবহার করে modal auxiliary গুলো sentence-কে সরাসরি না-বোধক করতে পারে।
যেমনঃ I can’t go. (Not I don’t can go.)
3. They form questions by inversion with the subject.
তারা অন্যান্য auxiliary verb এর মতই subject-এর আগে বসে inversion এর মাধ্যমই interrogative sentence  তৈরী করে।
যেমনঃ Should I go?
4. They follow the base form of the verb without the addition of any other form of the verb.
অন্যান্য কোন form ব্যবহার না করে তারা সবসময়ই verb-এর মূল form ব্যবহার করে।
যেমনঃ He can run in the sun. (Not he can to run in the sun.)
5. Modals cannot be used for the things that happen naturally, and no one has any control over that.
যা অবশ্যই ঘটবে তার জন্য কখনও Modal ব্যবহৃত হতে পারেনা। শুধুমাত্র God/Allah যখন subject হিসেবে বসবে, তখন এই rule প্রযোজ্য হবে না।
যেমনঃ The sun rises in the east. ( Not “The sun must rise in the east”)
God can make the sun rise in the west. (This kind of sentence only is applicable when the Almighty is the subject of the sentence.)

Uses of modal auxiliaries:

Use of ‘can’:

The modal auxiliary verb ‘can’ is used to (modal auxiliary verb ‘can’ ব্যবহৃত হয়):
1. Express ability to do something or know how to do something in the present. (বর্তমানে কোনকিছু করার ক্ষমতা বা কোনকিছু করতে পারা বোঝাতে।)
যেমনঃ He can write French.
2. Express permission to do something in the present (বর্তমানে কোনকিছু করার অনুমতি নেয়া বোঝাতে।)
যেমনঃ Can I meet my friend in the classroom? (Can is less formal than may)
3. Express request (অনুরোধ বোঝাতে।)
যেমনঃ Can you wait for a moment, please?
4. Offer something in the present form (বর্তমানে কোন কিছু দেয়া বোঝাতে।)
যেমনঃ I can lend you my laptop until the next day.
5. Express Suggestions (মতামত বোঝাতে)
যেমনঃ Can we visit our parents at the weekend?
6. Express possibility (সম্ভাবনা বোঝাতে)
যেমনঃ It can get very cold in Bangladesh this year.

Use of ‘could’

Could ব্যবহৃত হয়ঃ
1. Express ability to do something or know how to do something in the past (অতীতে কোনকিছু করার ক্ষমতা বা কোনকিছু করতে পারা বোঝাতে)
যেমনঃ He could write French.
2. Express permission to do something in the past (অতীতে কোনকিছু করার অনুমতি নেয়া বোঝাতে)
যেমনঃ He could go to the cinema.
3. Express polite question (বিনয়ী প্রশ্ন বোঝাতে)
যেমনঃ Could I go to the market, please?
4. Express past or future permission (অতীত বা ভবিষ্যত অনুমতি নেয়া বোঝাতে)
যেমনঃ Could I bury my pet dog in your backyard?
5. Express possibility (সম্ভাবনা বোঝাতে)
যেমনঃ It could get very cold in Bangladesh.

Use of ‘may’:

May ব্যবহৃত হয়ঃ
1. Possibility (সম্ভাবনা প্রকাশ করতে)
যেমনঃ He may come today.
2. Polite suggestions (বিনয়ী মতামত প্রকাশ করতে)
যেমনঃ May I help you?
3. Permission to do something in the present form (বর্তমানে কোনকিছু করার অনুমতি নেয়া)
যেমনঃ May I come in sir?

Use of ‘Might’:

Might ব্যবহৃত হয়ঃ
1. Possibility (less possible than may) (সম্ভাবনা (may থেকে কম সম্ভব) প্রকাশ করতে)
যেমনঃ He might come today.
2. The past form of may (May-এর অতীত রূপ বোঝাতে)
যেমনঃ If I finished all the work, might I leave earlier?
3. Hesitant offer (ইতস্ততভাবে কোনকিছুতে আমন্ত্রণ জানানো)
যেমনঃ Might I help the poor boys?

Use of ‘Must’:

Must ব্যবহৃত হয়:
1. Force and necessity (জোর এবং প্রয়োজনীয়তা)
যেমনঃ I must do the homework.
2. Possibility (সম্ভাবনা বোঝাতে)
যেমনঃ She must be ill.
3. Advice, recommendation (পরামর্শ, সুপারিশ বোঝাতে)
যেমনঃ You must watch the film with Brad Pitt.
4. Prohibition (নিষেধ বোঝাতে)
যেমনঃ You must not work on my laptop.

Use of ‘Ought to’:

Ought to ব্যবহৃত হয়:
1. ‘Ought to’ is stronger than should and weaker than must and used to express necessity, duty, and moral obligation. (‘Ought to’ should-থেকে জোরালো এবং must-থেকে দূর্বল এবং প্রয়োজনীয়তা, দায়িত্ব ও মানবিক কর্তব্য বোঝাতে ব্যবহৃত হয়)
Example:
  • You ought to eat every day. (necessity)
  • You ought to help the poor. (duty)
  • You ought to switch off the fan when you leave the room. (obligation)
2. It is used to express advice (পরামর্শ বোঝাতেও ought to ব্যবহৃত হয়)
যেমনঃ You ought to drive slowly in bad weather.

Use of ‘need’:

Need ব্যবহৃত হয়:
1. The statements in which need is negative (need not, need never, need no, etc.) (যেসব বক্তব্যে need নাবোধক, সেখানে need কে negative করার জন্যে কোন auxiliary verb আনতে হয় না)
Example:
  • You need not hurry.
  • There need be no doubt.
  • There need never come this time.
2. Questions that expect a negative answer (প্রশ্ন যা নাবোধক উত্তর আশা করে)
যেমনঃ Need they show unfriendliness?
3. Something is not necessary (যা প্রয়োজনীয় না)
যেমনঃ We needn’t go to the shopping mall.

Use of ‘shall’:

Shall ব্যবহৃত হয়:
1. ‘Shall’ is used with first person pronouns (I, we) and express strong possibility or near certainty that will take place in near future. (‘Shall’ first person pronouns (I, we)-এর সাথে ব্যবহৃত হয় এবং ভবিষ্যতে কোনকিছু হওয়ার দৃঢ় বা নিকট সম্ভাবনা বোঝায়)
Example:
  • I shall discuss the topic with my teacher.
  • We shall leave the country tomorrow.
2. Shall can be used with second and third person pronouns to express command. (Shall, second and third person pronoun-এর সাথে ব্যবহৃত হয় আদেশ বোঝাতে)
Example:
  • She shall obey my orders.
  • He shall not lie.
3. Sometimes, it is used with second and third person pronouns to express a threat. (কখনও কখনও এটি second এবং third person-এর সাথে ব্যবহৃত হয় হুমকি বোঝাতে)
যেমনঃ You shall regret this.
4. It may express determination (দৃঢ় প্রতিজ্ঞ বোঝাতে পারে)
যেমনঃ He shall apologize.
5. It can express suggestion (মতামত বোঝাতে পারে)
যেমনঃ Shall I carry your purse?

Use of ‘should’:

Should ব্যবহৃত হয়:
1. an opinion, idea, preference, suggestion (একটি মতামত, ধারণা, পছন্দ)
Example:
  • You should stay at home.
  • You should be more helpful.
  • I should walk to work.
2. You wish something had happened but didn’t. (Should have + past participle) (আপনি আশা করেছিলেন কিছু ঘটবে কিন্তু ঘটেনি)
যেমনঃ We should have visited Tajmahal on the way.
3. Should is used to ask someone’s opinion. (Should কারও মতামত জানতে ব্যবহৃত হয়)
যেমনঃ Should we do the job?
4. It is used to say something expected. (এটি আকাঙ্খিত কোনকিছু বলতে ব্যবহৃত হয়)
যেমনঃ There should be an old school.

Use of ‘will’:

Will ব্যবহৃত হয়:
1. wish, order, demand, request (ইচ্ছা, আদেশ, দাবি, অনুরোধ)
যেমনঃ Will you please stop smoking?
2. Prediction and assumption (ভবিষ্যদ্বানী এবং অনুমান)
যেমনঃ I think he will come today.
3. Strong promise (দৃঢ় প্রতিশ্রুতি)
যেমনঃ I will say my prayers.
4. Habits (অভ্যাস)
যেমনঃ He will sit for hours without talking.

Use of ‘would’:

Would ব্যবহৃত হয়ঃ
1. It is used to show preference (পছন্দ বোঝাতে)
যেমনঃ I would rather go to the hospital today.
2. Would is used to express wish (এটা ইচ্ছা প্রকাশ করতে)
যেমনঃ I would like to have enough time to travel.
3. It is used to express request and polite question. (এটা অনুরোধ এবং বিনয়ী প্রশ্ন বোঝাতে)
যেমনঃ Would you please show me the way to the mosque?
4. Would is used to show desire (এটা আকাঙ্খা বোঝাতে)
যেমনঃ If I were you, I would never talk to him.
5. Sometimes, it is used to express the habits of the past (কখনও কখনও এটা অতীত অভ্যাস বোঝাতে ব্যবহৃত হয়)
যেমনঃ Sometimes she would bring some flowers for me.

Use of ‘used to’:

‘Used to’ is used to express something that happened continuously or frequently during a period in the past. (‘Used to’ অতীতের কোন সময়ে কোনকিছু অনবরত বা প্রায়সই ঘটতো তা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়)
Example:
  • I used to walk for an hour in the morning.
  • I used to live in Dhaka.

Friday, August 9, 2019

কবিতা: কুরবানী

   মিনহাজউদ্দিন মন্ডল

ঘুষের টাকা লইয়া সাহেব
আছেন মহা ব্যস্ত -
হাঁটে গিয়ে গরু কিনেন
দেখে বিরাট মস্ত।।

ফুলের মালা দিয়ে গলে
ঘুরান পাড়া গাঁয়ে -
বুক ফুলিয়ে হাঁটেন সাহেব
দেখেন ডানে বায়ে।।

ভাবতে থাকেন আমার গরু
সবার চেয়ে সেরা -
বাকিগুলো সব ছাগল ভেড়া
নয়তো রোগা ম্যারা।।

চায়ের দোকান মাতিয়ে তুলেন
মারেন শুধু গপ -
লাখ টাকাতে গরু কিনছি
এটাই মুখের জপ।।

আল্লাহর প্রেম নেই অন্তরে
সবই লৌকিকতা -
পবিত্র সেই ইবাদতকে ভাই
বানিয়েছি মোরা প্রথা।।

কুরবানী যদি দিতে চাও
কেবল আল্লাহর তরে -
কুরবানী কবুল হবে তোমার
তবেই আল্লাহর দরবারে।।

*সতর্ক বানী* //কুরবানী উপলক্ষে\\

IDEAL ENGLISH INSTITUTE এর পক্ষ থেকে মিনহাজউদ্দিন মন্ডল ঘোষণা রাখছি:----

*বর্তমান ভারতবর্ষ তথা পশ্চিম বাংলার অবস্থা অত‍্যন্ত উত্তপ্ত । গরু কুরবানীকে কেন্দ্র করে এক শ্রেণীর মানুষ চক্রান্ত করে সংঘর্ষ বাঁধাতে পারে । সে জন‍্য নিম্ম লিখিত বিষয় গুলির প্রতি খেয়াল রাখার অনুরোধ করা হচ্ছে* ।

*১.*```গরু জবাই করার সময় এবং গোস্ত কাটার সময় ছবি তুলে সোস্যাল মিডিয়ায় কেউ পোষ্ট করবেন না ।```

*২.* ```রাস্তার উপর কুরবানী করবেন না । নির্জন জায়গা না থাকলে চট বা ত্রিপল দিয়ে ঘিরে কুরবানী করবেন ।```

*৩.* ```কুরবানীর বর্জ পদার্থ যেমন রক্ত , হাড় , মাথার চামড়া মাটিতে পুতে ফেলবেন ।```

*৪.* ```যেখানে পশু জবাই হবে সেই আশপাশ দুর্গন্ধ হয় , সে কারনে ব্লিচিং পাউডার দিয়ে পরিষ্কার করবেন ।```

*৫.* ```গোস্ত কালো পলিথিন প‍্যাকেটে ভরে বিলি বন্ঠন করবেন , সন্ধার পর বন্ঠন করবেন না ‌।```

*৬.* ```বাচ্চাদের দিয়ে বিলি বন্ঠন করবেন না ।```

*৭.* ```পশু জবাই করে রক্ত মাখা জামা কাপড় পরে রাস্তায় ঘুরবেন না ।```

*৮.* ```এক গ্রাম থেকে অন‍্য গ্রামে গোস্ত নিয়ে যাওয়ার সময় খুব মজবুত প‍্যাকেটে ভরে নিয়ে যাবেন ।```

*৯.* ```কোন অমুসলিমকে গরুর গোস্ত দেবেন না(চক্রান্ত হ‌ওয়ার কারনে)।```

*১০.* ```গোস্ত নিয়ে যাওয়ার সময় বাইক জোরে চালাবেন না ।```

*১১.* ```কোন জায়গায় সমস‍্যা হলে প্রসাশনকে অবশ‍্য‌ই জানাবেন ।```

কবিতা: মাতৃ হারা

মিনহাজউদ্দিন মন্ডল

ছোট্ট বেলায় আমি কি খুব
দুস্টু ছিলাম মা ?
তাই কি তুমি চলেই গেলে
আর ফিরলে না ?
মারতে না হয় খুব করে
চলে গেলে কেন ?
কত দুস্টু করেছিলাম যে
শাস্তি দিলে হেন ?
বাবাকে বলি নিয়ে আসতে
বলে পারবেনা ,
তুমি যখন চলেই গেছ
সোজা নয় আনা ।
রাগ করে তুমি চলে গেছ
ঐ আকাশের বাড়ি ,
ফিরে এস তুমি লক্ষী মাগো
আর কোরোনা আড়ি ।
তাঁরাদের মাঝে মিলে মিশে
তুমি আছো চুপ করে ,
তোমারো তো মা কষ্ট হয়
আমাকে দেখার তরে ।
মাগো আমি বলছি তোমায়
চুপটি করে শোনো ,
আমি এখন ভীষণ শান্ত
জ্বালাবোনা কখনো ।
মা এবার তুমি ফিরে এস
আমার যে বড় কষ্ট ,
মা ডাকটা ডাকতে পারিনা
সময় কোরোনা নষ্ট ।

নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোন: কাশ্মীর আবার খবরে/ কারণ, অর্থনীতি যে আজ কবরে 😭😭

Disclaimer 🙏🙏🙏,

                       প্রথমেই বলে রাখি, আমি নিরপেক্ষতা অবলম্বন করে সবার সামনে আজ ইতিহাস এবং সত্যটাকে তুলে ধরছি। দয়া করে আমায় দেশদ্রোহী বা বেইমানের তকমা দেবেন না। আমি আপনার মতোই একজন শিক্ষিত ভারতীয় নাগরিক এবং প্রাণ দিয়ে দেশকে ভালবাসি। তবে মূর্খ হয়ে থেকে বা ভয়ের কারনে মুখ বুঁজে থেকে বিবেকের দংশনে ভুগতে চাই না । তাই এই নিবন্ধ ......

             কাশ্মীর আবার খবরে
       কারণ, অর্থনীতি যে আজ কবরে 😭😭

               কাশ্মীরকে বহু চর্চিত ৩৭০ ধারার মাধ্যমে অনেকেই জানেন। যে ধারা বিলোপ ড: শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির মুখ্য স্বপ্ন ছিল। পরবর্তীকালে ৬-৭ দশক ধরে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ (RSS) রাত দিন ৩৭০ ধারা বিলোপের কথা বলে এসেছে। কম বয়সে ছাত্রাবস্থায় স্বল্প জ্ঞানে মনে হতো, হয়ত এই ৩৭০ ই এই দেশের দুর্দশার মূল কারণ। বাকি কোন সমস্যাই ততটা গূঢ় নয়। আজ বেশ ভালোই বুঝি ৩৭০ হচ্ছে কেবল মাত্র একটি পাশার গুটি ! আর কিচ্ছু নয় !

              গতকাল সংসদে ঘোষণার পর থেকেই যারা গেল গেল রব তুলছেন, তাদের জন্য বলি, ৩৭০ ধারা বহুবার সংশোধনের পরে এমন একটা জায়গায় দাঁড়িয়েছে যেটাকে কপর্দক শূন্য সাবেকি জমিদার গিন্নির গহনার বাক্সের সাথে তুলনা করা যায়। যার মধ্যে একটা সময় অনেক মূল্যবান জিনিস ছিল, কিন্তু এখন সব বেরিয়ে গিয়ে শুধু খালি বাক্সটা পরে আছে। সেটা নিয়েই রাজনীতির পসরা খুলে বসেছে সরকার। আর মাদারির ডমরুর তালে অন্ধভক্তি নিয়ে সাথে নেচে চলেছি আমরা ভক্তবৃন্দ।

কাশ্মীর সমস্যা আর ৩৭০ ধারা নিয়ে বিস্তারিত আলাপ করব। তার আগে কিছু জিজ্ঞাসা,

        বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার  কি অস্বীকার করতে পারবে ?

১.   বাজপেয়িজীর ৭ বছরের শাসনে, কাশ্মীর ভ্যালিতে শান্তি ফিরতে শুরু করেছিল। কাশ্মীরে অনেক ইনস্টিটিউট তৈরি হয়। কর্ম সংস্থান হতে শুরু করে। রাস্তা ঘাটের নির্মাণ হয়। পরিবহন ব্যবস্থার উন্নতি হয় এবং ধীরে ধীরে ৭ বছরে, মিলিটারির সংখ্যা ১ লক্ষ ৭৮ হাজার থেকে ৬৫ হাজারে নামিয়ে আনেন বাজপেয়িজী।

২.     মনমোহন সিং চোখ বুঁজে বাজপেয়ি মডেলকে এগিয়ে নিয়ে যান। কাশ্মীরে বিকাশ এবং ভালোবাসার গতি অব্যাহত থাকে।  উগ্রবাদীদের উস্কানি হাতছানি উপেক্ষা করেও সাধারণ মানুষ মূল স্রোতে ফিরে আসতে শুরু করে । কাশ্মীর ভ্যালিতে মিলিটারির সংখ্যা নেমে আসে ৩৪ হাজারে।

৩.     উগ্রবাদী ছেড়ে দিন গত ৫ বছরে কাশ্মীরে বেশির ভাগ বাচ্চা ছেলে মেয়েরাও নিজেদের হাতে পাথর তুলে নিয়েছে। কাশ্মীর ভ্যালিতে কাজ কর্ম ব্যবসা সব ডুবে গেছে। ভ্যালিতে ৭ লক্ষ সৈন্য মোতায়েন করতে হয়েছে। ১০ জন সাধারণ কাশ্মীরি মানুষের পিছনে এক জন্য সৈন্য। তাও কিন্তু পরিস্থিতি আয়ত্বের বাইরে।

      কেন এমন হলো ? আপনারা প্রশাসনে অক্ষম সেটাই কি এতে প্রমান হয় না ?

আমি ২০১০-২০১৩ পর্যন্ত, কাশ্মীরের কৃষি কমিটির মেম্বার ছিলাম। আমার কাশ্মীরে যাওয়াটা ছিল ডেইলি প্যাসেঞ্জারি করবার মত ব্যাপার। আমি তো রাত বিরেতেও শ্রীনগরে ঘুরে বেড়িয়েছি। কোথাও তো সে সময় অশান্তি বা গাদা খানেক মিলিটারি ঘুরে বেড়াতে দেখিনি।

              আসলে হাতের উপরে স্থিত ছোট্ট ফোঁড়া চুলকে গত ৫ বছরে ক্যান্সার সৃষ্টি করে, কোনো আলোচনা ছাড়া এখন আপনারা হাতটাকেই এক ঝটকায় কেটে ফেললেন ! যে জখমের উপরে নিয়মিত স্নেহ ভালোবাসা আর সমর্থনের ওষুধ দিয়ে বাজপেয়িজী এবং মনমোহন সিং নিজেদের এক্তিয়ারে রাখতে অনেকটাই সমর্থ হন। হয়ত আপনাদের দ্বারা সম্প্রীতি রক্ষার সেকাজটি সম্ভব হয়নি, বা রাজনীতির স্বার্থে আপনারা চেয়েই ছিলেন কাশ্মীর উপত্যকার এমন খাস্তা হাল হোক। যেটাই হোক না কেন, মোদ্দা কথায় উপরিউক্ত দুটোই খুবই খারাপ।

এবার চলুন ইতিহাসে নজর রাখি,

                 আপনি কি জানেন, ভারত স্বাধীন হওয়ার সময়ে কাশ্মীর ভারতের অঙ্গ রাজ্য ছিল না ?? 

       তাহলে কাশ্মীরের ভারতে অন্তর্ভুক্তি  হল কি ভাবে ?

কাশ্মীরের রাজা হরি সিং ১৯৪৭ সনে প্রথমে স্থির করেছিলেন তিনি স্বাধীন থাকবেন এবং সেই মোতাবেক ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে স্থিতাবস্থার চুক্তি স্বাক্ষর করবেন।

পাকিস্তান সে চুক্তিতে স্বাক্ষরও করেছিল। কিন্তু জনজাতি এবং সাদা পোশাকের পাক সেনা যখন কাশ্মীরে অনুপ্রবেশ করে, তখন তিনি ভারতের সাহায্য চান, যা শেষপর্যন্ত কাশ্মীরের ভারতভুক্তি ঘটায়। ১৯৪৭ সালের ২৬ অক্টোবর হরি সিং ভারতভুক্তির চুক্তি স্বাক্ষর করেন। পরদিন, ২৭ অক্টোবর ১৯৪৭, গভর্নর জেনারেল লর্ড মাউন্টব্যাটেন সে চুক্তি অনুমোদন করেন।

       জেনে নেয়া যাক, ৩৭০ ধারাটি কি ছিল ? আর তার তাৎপর্যই বা কি ?  কাশ্মীরে গণভোটের কথা কেন বার বার উঠে আসত ?

৩৭০ ধারা সংবিধানের অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল ১৯৪৯ সালের ১৭ অক্টোবর। এই ধারা বলে ওই রাজ্যে সংসদের ক্ষমতা ১০০ ভাগ কার্যকরী হয় না। ভারতভুক্তি সহ কোনও কেন্দ্রীয় আইন বলবৎ রাখার জন্য রাজ্য সরকারের অবশ্যই একমত হওয়া আবশ্যক।

১৯৪৭ সালে, ব্রিটিশ ভারতকে ভারত ও পাকিস্তানে বিভাজন করে ভারতীয় সাংবিধানিক আইন কার্যকর হওয়ার সময়কাল থেকেই কোনো প্রিন্সলে স্টেটের ভারতভুক্তির বিষয়টি কার্যকরী হয়। ওই আইনে তিনটি সম্ভাবনার কথা রয়েছে:

    প্রথমত:  স্বাধীন দেশ হিসেবে থেকে যাওয়া

    দ্বিতীয়ত: ভারতের যোগদান

     অথবা: পাকিস্তানে যোগদান।

কী কী শর্তে এক রাষ্ট্রে যোগদান করা হবে, তা রাজ্যগুলি দাবী করে স্থির করতে পারত। যেটা জম্মু কাশ্মীরের ক্ষেত্রেও হয়েছে। এখানে গা জোয়ারির কোন ব্যাপার ছিল না।অলিখিত চুক্তি ছিল, যোগদানের সময়কালীন প্রতিশ্রুতি রক্ষিত না হলে, দু পক্ষই নিজেদের পূর্বতন অবস্থানে ফিরে যেতে পারবে।

"আপনারা জানেন কি অন্যান্য বেশ কিছু রাজ্য এই বিশেষ সুবিধা ভোগ করে সংবিধানের ৩৭১, ৩৭১A এবং ৩৭১L ধারার মাধ্যমে ??"

তাহলে সে সব রাজ্য নিয়ে কেন কোনোই উচ্চ বাচ্য নেই ? কারন, ওসব রাজ্যের সাথে 'পাকিস্তান' শব্দটা জড়িয়ে নেই যে । এদেশে আগেও পাকিস্তানের নামে তিন তিন বার ভোট হয়েছে। আপনারা নিজের চোখে দেখেছেন, এই বিগত লোকসভায়  পুলবামার দুঃখজনক উগ্রপন্থী আক্রমণ আর নিশানা ভ্রষ্ট বালাকোটের উপর ভর করে একটি সরকার ড্যাং ড্যাং করে সিংহাসনে ফিরল। অথচ সরকারি তথ্যই বলছে দেশের চাকুরীর অবস্থা গত চল্লিশ বছরের তলানিতে, শিল্পের উন্নয়ন থেমে গেছে, গ্রামীন অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পরেছে।

                      অন্ন নেই, বস্ত্র নেই 
                    চাকুরী নেই, অর্থ নেই
                 সস্তায় মোরা সুড়সুড়ি দেই

             স্বাধীনতার সাতটি দশক শেষে
          পুলবামা দিয়ে ভোট হয় যেই দেশে
              তারা ডুববেই যে ক্লেশে ক্লেশে

পাকিস্তানের নামেই আমরা সবাই ভাবুক হয়ে অতি দেশপ্রেমীর মত আচরন করি। অন্য দেশের বিরুদ্ধে খেলায় অতটা বিদ্বেষ থাকেনা, কিন্তু পাকিস্তানের বিরুদ্ধে  ক্রিকেট ম্যাচ এদেশে এক একটি মিনি  যুদ্ধের রূপ নেয়। অবশ্য পাকিস্তানে গিয়েও দেখেছি, ভারত বিদ্বেষ যেন ওদের মজ্জাগত রোগ। এই রোগাক্রান্ত অনুভবের ফায়দা লুটে দুটি দেশের রাজনৈতিক দল গুলো।

                  তাই কাশ্মীর আর ৩৭০ ধারা গত সাত দশক ধরেই শিরোনামে রয়েছে । অথচ ৩৭১ ধারার সুবিধাভোগী রাজ্যে গুলোর নামও হয়ত আমরা সবাই ঠিক করে বলতে পারব না। কিছু সত্য জেনে রাখুন। হরিণের মত চোখ বন্ধ করে রাখলেই সত্য চাপা পড়ে না, যেমন শাক দিয়ে মাছ ঢাকা যায় না তেমনি:

১.    কাশ্মীরের বাইরের লোক কাশ্মীরে জমি কিনতে পারবে না, এই আইন তৈরি হয়েছিল  কাশ্মীরি পণ্ডিতদের দাবিতে। ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে রাজা হরি সিং এই আইন তৈরি করেন, জওহরলাল নেহেরু নয়।

২.          শুধু কাশ্মীর নয় নাগাল্যান্ড মিজোরাম অরুণাচল সিকিমসহ দেশের ১১ টি রাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দা ছাড়া বাইরের কেউ জমি কিনতে পারেন না।

৩.    পশ্চিমবঙ্গ সহ সারা দেশেই আদিবাসীদের জমি কেনা যায় না।

৪.    সিকিমে ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট দখল দিতে পারে না। সিকিমে ভারতীয় রাষ্ট্রপতি স্রেফ নথিভুক্ত কিছু ব্যাপারেই নাক গলাতে পারে। বাকি সব ব্যাপারে ওরা সার্বভৌম রাজ্য। 

৫.    জেনে রাখুন, বিশেষ সুবিধা ভোগী রাজ্য গুলোকে সুবিধা দেয়া হয় বিশেষ বিশেষ কারনে। সেটা দেশ চালাবার একটা স্ট্র্যাটেজি। দেশের অখন্ডতা ধরে রাখতে এবং জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে সেগুলো আমি এখানে লিখতেও চাই না।

৬.    কর্ণাটক রাজ্যের নিজের পতাকা আছে। ওরা অলিখিত ভাবে স্কুল কলেজ পঞ্চায়েত অফিস সর্বত্রই ওদের লাল হলুদ পতাকা উত্তোলন করে। নিজেদের পতাকাকে অফিসিয়াল করবার জন্য ২০১৭ সনে সর্বসম্মতিক্রমে একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে।

আপনি কি মোদি সরকারের আগস্ট ৩, ২০১৫ এর নাগাল্যান্ড চুক্তি সম্পর্কে অবগত ? না হলে প্লিজ জেনে নিন, স্বাক্ষরিত এই চুক্তিতে কি কি পয়েন্ট আছে :

১. পৃথক নাগা আইন 

২. পৃথক নাগা পতাকা 

৩. নাগা মুদ্রার ব্যবহার

৪. শুধু নাগারাই রাজ্যে সরকারি চাকুরীর যোগ্য

                  অধ্যাপক শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি স্যার, নাগাল্যান্ড চুক্তির বর্ণনা শুনেও কি আপনি স্বর্গে এখনো শান্তিতেই শুয়ে আছেন ? এখনো কি আপনার মনে ৩৭০ এর বিদ্বেষ আপনাকে কুরে কুরে খায় ?

                 অধ্যাপক শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি স্যার, ৭০ বছর আগে সংসদে যখন ৩৭০ ধারার বিল সর্বসম্মতি ক্রমে পাস হয়, আপনিও তো দেশের শিল্পমন্ত্রী ছিলেন। তাহলে তখন কেন সেই বিলের বিরোধিতা করেননি ? কারন তখনও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আশাটা হয়ত কিছুটা হলেও বেঁচে ছিল। আমি এটাও জানি, আমার এই লেখাটি প্রকাশিত হলেই আজ Wikipedia তে আপনার প্রোফাইলে কিছু পরিবর্তন আসবে। কিন্তু সংসদের নথি ভুল বলে না স্যার, আপনি ৩৭০ এর বিরুদ্ধে সংসদের বিতর্কে সেসময় একটি কথাও সেদিন বলেননি, সেটাই কিন্তু লেখা আছে !

নাহ, আপনার মত বিদ্বান মানুষ নিশ্চয় ভালোই জানতেন যে ছোট ছোট প্রিন্সলে স্টেট গুলোকে ভারতে অন্তর্ভুক্তির প্রচেষ্টায়,  ৩৭০ এর মত এই দেশের কয়েকটি রাজ্যে ৩৭১ ধারাও আসতে শুরু করেছে। আসলে ৩৭০ ধারা বিদ্বেষ কেবল মাত্র হিন্দুদের একত্রিত করবার একটি প্ল্যাটফর্ম মাত্র, যা ৩৭১ দিয়ে সম্ভব নয় !   

                   অধ্যাপক শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি স্যার শুনে রাখুন, এদেশের সাধারণ লোকেরা খেতে না পেয়ে খালি পেটে ঘুমায়, কারন ল্যাং মারার রাজনীতি দেশটাকে তো সর্বত ভাবেই  খেয়ে নিয়েছে। যে যাকে পারছে ল্যাং মারছে, যা এদেশে আপনিই প্রথম শুরু করেছিলেন ক্যাবিনেট মন্ত্রী থাকাকালীন। প্রচারপ্রেমী  আপনিও কিন্তু আপনার আজকের শিষ্যদের থেকে ব্যতিক্রম ছিলেন না। সারা দেশকে কাশ্মীর আর বিশেষ করে কাশ্মীরি মুসলমান বিদ্বেষী করে তোলার সুনিপুন কর্মের সূত্রপাত আপনারই হাত দিয়ে। সেটাই খুব দুঃখের ব্যাপার।

শুনুন, কাজ করলে ত্রুটি থাকবেই। যারা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে দেশ গড়েছে, তারা ১৯৪৭ এর মুমূর্ষ দেশ আর অর্থনীতিকে দাড় করাবার কষ্টটা জানে। মনে রাখা খুব দরকার,  RSS কিন্তু এদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের অংশীদার হয়নি। ওরা বসে বসে মজা নিয়েছে। আমার জ্ঞান বর্ধনের জন্য, পারলে একজন শহীদের নাম বলবেন তো, যিনি RSS এর ছত্রছায়ায় স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রাণ দিয়েছেন !

              সত্যি কথা বলতে কি, ভারতবাসী RSS এর নাম জানতে শুরু করে ৩০ জানুয়ারি ১৯৪৮ সনে জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীর মৃত্যুর দিন থেকে !!

                তবে হ্যাঁ, রান্না ঘরে সুস্বাদু খাবার তৈরি হয়ে গেলে অনেকেই পাত পেড়ে খেতে এসে খুঁত ধরে। ওরা বলতে লজ্জা পায়না, খাবারে লবন কম, কিংবা মাংসে ঝোলটা একটু বেশি, কিংবা ভাতটা আর একটু সেদ্ধ হতো । সমালোচক সে  RSS হোক কিংবা আজকালকার সোশ্যাল নেটওয়ার্কের বোদ্ধা যোদ্ধারাই হোক না কেন ! সমালোচনা হচ্ছে সব চেয়ে সস্তা কাজ !

আমি মনে করি:

- জম্মু কাশ্মীরকে ভারতবর্ষে সংযুক্তিকরণের যে ঐতিহাসিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট রয়েছে, এবং বর্তমানে কাশ্মীরকে ঘিরে যে পরিস্থিতি, তার নিরিখে বলা যেতে পারে কাশ্মীরকে রাজ্য থেকে টুকরো করে কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চল তৈরির সিদ্ধান্ত দেশ এবং দশের  স্বার্থে নয় ।

- সংবিধানের ৩৭০ ধারার উপরে খাড়ার ঘা হেনে বহুলাংশে বিলুপ্তি ঘটানোর মধ্যে দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার কোনো তীক্ষ্ণ রাজনৈতিক প্রজ্ঞার পরিচয় দেয়নি। এটা একটা আধা মরা বাঘকে মেরে তার সাথে সেল্ফি নেয়ার মত তুচ্ছ ব্যাপার ছাড়া কিছুই নয়।

- এর আগেই ৩৭০ ধারার নানাবিধ ব্যবস্থাদি আইন সম্মত ভাবে দীর্ঘ সময় ধরে লঘু করা হয়েছে। কিন্তু সার্বিক ভাবে জম্মু কাশ্মীরের স্বায়ত্তশাসনের প্রেক্ষাপটে তাদের যে বিশেষ মর্যাদা ছিল সেটাকে খর্ব করে বা সেটাকে নিশ্চিহ্ন করে বর্তমান ঘোষণা শুধু মাত্র একটি রাজনৈতিক পদক্ষেপ।

- সরকারের এই আকস্মিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বিজেপির রাজনৈতিক লাভ হয়তো হতে পারে, কিন্তু ভারতবর্ষের আন্তর্জাতিক অবস্থানকে এটা মজবুত করবে না।

- জম্মু কাশ্মীরের স্পেশাল স্ট্যাটাসকে শেষ করার মধ্যে দিয়ে ভোট বৃদ্ধির লক্ষ্য পূরণ হতে পারে। কিন্তু কোনওভাবেই ভারতবর্ষের জাতীয় সংহতিকে মজবুত করার কোনও প্রচেষ্টা কিন্তু দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না।

- সরকারের ভুলে এবার বেড়াল ঝুলি থেকে বেরিয়েই এলো। এখন ৩৭১ এর সুবিধে গুলো সবাই জানবে, এবং ধীরে ধীরে দেশে  ৩৭১ এর সুবিধাভোগী রাজ্য গুলোর বিরুদ্ধেও ক্রোধানল বাড়বে। উত্তরপূর্ব ভারতীয় রাজ্য গুলি থেকে আসা লোকেদের উপরে আঘাত বাড়বার যথেষ্টই সম্ভাবনা আছে।

- সার্বিক ভাবে বলতে গেলে কেন্দ্রীয় সরকারের ঘোষণা বর্তমান পরিস্থিতিকে আরও উদ্বেলিত করবে এবং যে অগণতান্ত্রিক অসংসদীয় পদ্ধতিতে এই গোটা প্রক্রিয়াটি কার্যত বলপূর্বক চাপিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা হলো সেটার ফল হিতে বিপরীত হতেই পারে।

  ---- স্কুলে সংস্কৃতর শিক্ষক শ্যামপন্ডিত বাবু বলতেন 'পন্ডিত্পি বরং শত্রু , ন মূর্খ হিত্কারক' -----

বিজ্ঞান গবেষণার সময়ে শিখেছিলাম অক্ষতিকর টিউমারকে অনর্থক খোঁচালে ক্ষতিকারক ক্যান্সারাস ম্যালিগন্যান্ট টিউমারে পরিণত হতে পারে। পরবর্তীকালে প্রশাসনিক অভিজ্ঞতায় জেনেছি, সেনসিটিভ ইস্যুকে বেগের পরিবর্তে আবেগ দিয়ে বশে আনতে হয়, বা চাণক্য নীতির হিসেবে "বুদ্ধি: জস্য বলং তস্য', সেটাই ঠিক । অবশ্য সাময়িক ভোটের রাজনীতির কথা ভাবলে, এই মাথা মোটা পদক্ষেপের চেয়ে ভালো আর কিছু হতেই পারে না।

                "বিশ্বের নজরে আজ ভারতের অঙ্গ রাজ্য কাশ্মীরকে অনর্থক একটি মিলিটারি অকুপায়েড টেরিটোরিতে পরিণত করা হলো। যেটার আপাততঃ কোনোই দরকার ছিল না "

কাশ্মীরের রাজা হরি সিং ভারতে অন্তর্ভুক্তির চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল কতগুলো নির্দিষ্ট শর্তের বিনিময়ে।তার অন্যতম শর্ত ছিল ৩৭০ ধারা। চুক্তি মোতাবেক স্থির হয়েছিল চুক্তির শর্তগুলো বিলুপ্ত হলে চুক্তিরও বৈধতা থাকবে না ..... .....

          তাই কিছু হিং টিং ছট মাথার মধ্যে কামড়ায় :

- কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত আইনসম্মত কিনা এবং তা সাংবিধানিক ভিত্তিতে স্থিরীকৃত হয়েছে কি না ? এটা ভবিষ্যতে বুমেরাং না হয় !

- যে ভাবে জম্মু কাশ্মীরের বিধানসভার পরিবর্তে রাজ্যপালের সুপারিশক্রমে এটা করা হল, সেটা আইনগত দিক থেকে ঠিক হলো কি না ? 

- ৩৭০ ধারা বিলুপ্তির অর্থ কাশ্মীরের ভারতভুক্তি চুক্তিরও বিলোপ ঘটবে কি না ?

- জাতিপুঞ্জ ইচ্ছা করলে এখন কাশ্মীরকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করতে পারবে কি না ?

- কাশ্মীর নিজের স্বাধীনতা ঘোষণা করলে সেটা আইনগত ভাবে অবৈধ হবে, কি না ?

তবে এত টুকু জানি, ভারত গণরাজ্য থেকে কাশ্মীরকে বের করে আনতে দীর্ঘদিন ধরে যে চেষ্টা হিজবুল লস্কর বিচ্ছিন্নতাবাদীরা করে আসছিলেন, সংবিধানগত ভাবে দেশ থেকে কাশ্মীরকে এক ঝটকায় কোণঠাসা করে তাদেরই সাহায্য করল এই সরকার । কাশ্মীরের জনগণকে মূল স্রোতে ফিরিয়ে আনা মনে হয়না আর সম্ভব। আজ নিশ্চয় স্বর্গীয় বাজপেয়িজী হাপুস নয়নে কাঁদছেন।

       আবার দেখুন,  কি আশ্চর্য, যে এলাকা এতটা সেনসিটিভ, তার দায়িত্ব নাকি থাকবে ঠুনকো পঙ্গু ক্ষমতাহীন বিধানসভা আর এক লেফটেন্যান্ট গভর্নরের হাতে। মানে, রাজ্যপালের পদটাও উবে গেছে !!

বেশ মনে আছে, নোট বন্দি ঘোষণার পরের দিন কন্সটিটিউশন ক্লাবে দেয়া আমার ভাষণ অনেকের কাছে JNU এর প্রতিবাদীর ভাষার মত মনে হলেও, আজ চরম মূর্খও হয়ত মানবে, ভারতের অর্থনীতিতে অসময়ে এত বড় হটকারী পদক্ষেপ নেয়া ঠিক হয়নি। যার ধাক্কা প্রতি মুহূর্তে আজো অনুভূত হয়।

আর আজ যেটা হলো, সেটার ভবিষ্যতবাণী করবার মতো বিজ্ঞ ব্যক্তি আমি নই। কিন্তু এতটা বুঝি,

       " চোখের সামনে আজ আরো একটি  প্যালেস্টাইন সৃষ্টি হলো বলেই মনে হয়। যার সুদূর প্রসারি কুফল এদেশের বর্তমান এবং ভবিষ্যত প্রজন্ম না ভুগলেই ভালো" 

মনে রাখতে হবে সরকারের এই আকস্মিক পদক্ষেপ জম্মু কাশ্মীর সংযুক্তিকরণের ঘোষণাপত্র 'Instrument of Accession' এর সম্পূর্ন ভাবে পরিপন্থী।  সরকারের পদক্ষেপ শুধুমাত্র ঐতিহাসিক দিক দিয়ে ভুল তাই নয়, রাজনৈতিক দিক দিয়েও  বিভ্রান্তিমূলক। জম্মু কাশ্মীর ভারতবর্ষের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। গা জোয়ারি না করে, অন্যান্য বিভিন্ন রাজ্যের জন্য সংবিধানের ৩৭১ ধারায় যে সমস্ত ব্যবস্থাদি রয়েছে সেই ব্যবস্থাদির নিরিখেই ৩৭০ ধারার প্রয়োজনীয়তার জায়গাটি দেখা যেতে পারত বা এখনো দেখতে পারা যায় ।

                তাও বলি, অন্তরসারহীন ৩৭০ এর বেশির ভাগ অংশ অবলুপ্ত হলো, জম্মু কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হলো, এগুলো সব ঠিক আছে। কাল সকালে উঠে এটা শুনলেও আশ্চর্য হবেন না, যদি রাতারাতি জম্মুর নাম যমুনা নগর, কাশ্মীরের নাম কাশিপুরম, আর লাদাখের নাম লক্ষণপুর করে দেয়া হয়। সেটাও কিন্তু ঠিক আছে ......

       কিন্তু আমার মূল ভয় শঙ্কাটা অন্যখানে !!!

১.       যে ভাবে সংসদে আলোচনা ছাড়াই সকাল ১১ টায় সীমিত শব্দে সরকারের পদক্ষেপের তথ্য দিয়েই দায় সারা হয়, সংবিধান বা সংসদের আর কিছু গরিমা রইল কি ?

২. সংসদে ঘোষণার  ১ ঘন্টার মধ্যেই মহামহিম রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষর সহ নোটিশ লোকের হাতে পৌঁছায়। ভয় হয়, রাষ্ট্রপতি কার্যালয় আর প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়ে কিছু আর তফাৎ বাকি আছে কি না।

৩.    ভয় হয়, RSS এর অতীতেও তিরঙ্গা জাতীয় পতাকা অবমাননার ইতিহাস আছে। কে জানে, সংবিধানের গরিমা নষ্ট করাও একটা স্ট্র্যাটেজি কি না ! হয়ত আজ থেকেই তার সূত্রপাত হলো।

৪.  কাল এভাবেই কি অন্য রাজ্যের উপরে খাড়ার ঘা নেমে আসতে পারে ? খুব আশ্চর্য হব না, যদি একদিন সকালে উঠে শুনতে পাই বাংলা ভেঙে দু ভাগ হয়েছে। আজ থেকে দার্জিলিং কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চল বলে পরিগণিত হলো, এমন একটা খবর মিডিয়াতে উঠে আসে।

এ দেশ সেক্যুলারিজম বিসর্জন দিয়ে যে ধীরে ধীরে হিন্দু রাষ্ট্র  হতে যাচ্ছে, সেটা চরম ছাগলেরও জানা আছে। সুপ্রীমকোর্টকে কাচকলা দেখিয়ে যে এবছরের মধ্যেই রাম মন্দিরের নামে অধ্যাদেশ আসবে, সেটাও সবার জানা।   আন্তর্জাতিক স্তরে ধর্মীয় রাষ্ট্র গুলো বিকাশের যুগে অনেক পিছিয়ে পড়ছে জেনেও আমরা আমাদের সুপ্ত হিন্দুত্বর এজেন্ডা থেকে এক চুলও সরব না। গোল্লায় যাক দেশটা, যাক না।

পরিশেষে,

মনে রাখবেন ১৯৮৪ এর নির্বাচনে কংগ্রেস ৪০৭ টি সিট পেয়েও ১৯৮৯ তে ধসে গেছিল অরুণ নেহেরুর মত ক্ষমতালোভীর বাড় বারন্তের কারনে। খুব কাছ থেকে জানার সুবাদে , আমি অরুণ নেহেরুর চেহারা, ক্রুরতা, অহংকার আর ক্ষমতা লিপ্সার সাথে আজকের দিনে কার যেন ভীষণ মিল খুঁজে পাই !

             গণতন্ত্রের মার থেকে আজ পর্যন্ত কেউ পার পায়নি !! বাকিটা ভবিষ্যত বলবে ...
         মিনহাজউদ্দিন মন্ডল

Grammar //Articles\\

Article হলো মূলত adjective যা কোনো noun নির্দিষ্ট না অনির্দিষ্ট তা নির্দেশ করে ।
Articles are basically adjectives defining a noun as specific or unspecific. The and a/an are called articles.
Example:
  • The boy was standing on the
  • After working for a long time, a cup of tea really stimulates us.
প্রথম উদাহরণে, article “the’ a boy কে এবং আবার a roof কে নির্দিষ্ট  করে নির্দেশ করছে।
দ্বিতীয় উদাহরণে, article “a” অনির্দিষ্টভাবে যেকোনো “long time” কে এবং যেকোনো “cup of tea” কে নির্দেশ করছে।

Classification:  

In English, articles are classified into twotypes:
ইংরেজিতে দু’ধরণের  article আছে:
  1. Definite Article and
  2. Indefinite Article

Definite Article

“The” শব্দটিকে definite article বলা হয় । এটি nounকে নির্দিষ্ট করে বোঝাতে ব্যবহৃত হয় ।
“The” is referred to as a definite article. It is used to modify specific or particular nouns.
Example:
  • I really liked the book you gave me.
এখানে article “the” নির্দিষ্ট করে বইটিকে বোঝাচ্ছে যা আমাকে কেউ দিয়েছে ।

Indefinite Article

A/an শব্দটিকে indefinite article বলা হয় । অনির্দিষ্ট noun কে বোঝাতে A/an ব্যবহৃত হয় ।
The word a/an is called an indefinite article. A/an is used to refer to non-specific or non-particular nouns.
Example:
  • I am looking for a book of arts.
এখানে article “a” সাধারণভাবে যেকোনো arts এর বইকে বোঝাচ্ছে ।
  • I am looking for an English book.
এখানে article “an” সাধারণভাবে যেকোনো English বইকে বোঝাচ্ছে ।

Use of Articles:

নিচে বিভিন্ন স্থানে  article এর ব্যবহার বর্ণিত হলো ।

General and Exceptional Use of a/an:

সাধারণত একটি consonant দিয়ে শুরু হওয়া শব্দকে অনির্দিষ্টভাবে বোঝাতে “a” ব্যবহৃত হয়। একটি vowel (a, e, i , o, u) দিয়ে শুরু হওয়া শব্দকে অনির্দিষ্টভাবে বোঝাতে “an” ব্যবহৃত হয় ।
Generally, “a” is used before a word starting with a consonant to denote a non-specific thing. “An” is placed before a word that starts with a vowel (a, e, i, o, u) to denote a non-specific thing.
Example: 
  • I saw a dog there.
  • I saw an ant on the cake.
এই নিয়মটির কিছু ব্যাতিক্রম আছে । যেমন: যদি কোনো শব্দের প্রথম অক্ষর consonant হয় কিন্তু এটি vowel এর মতো করে উচ্চারিত হয় তবে এর আগে “a” এর পরিবর্তে “an” ব্যবহৃত হয় ।
Example: 
  • She is an honorable member of the Parliament.
  • My father was an honest doctor.
আবার কোনো শব্দ যদি vowel দিয়ে শুরু হয় কিন্তু consonant এর মতো উচ্চারিত হয় তবে এর আগে “an” এর পরিবর্তে “a” ব্যবহৃত হয় ।
Example: 
  • This is a UK based company.
  • This is a university where students can study in a sound environment.

General Use of “The”:

Singular/Plural noun কে নির্দিষ্ট করতে এর আগে “The” ব্যবহৃত হয় ।
“The” is used before singular/plural nouns to specify it.
Example: 
  • The student I met at the library was really
  • The boys of this school are good at Football. 

Indefinite/ Definite article before an Adjective:

কখনো কখনো একটি article একটি adjective দ্বারা নির্দিষ্ট noun কে নির্দেশ করে । শব্দের ক্রমটা এমন হবে :
Sometimes an article denotes a noun modified by an adjective. The order of the words will be as follows:
Article+ Adjective+ Noun
Example
  • I saw the little girl singing in the party.
  • This is a small gift from
  • I heard an interesting news on TV.

Articles before Countable and Uncountable Nouns:

A/an শুধুমাত্র countable noun এর পূর্বে ব্যাবহৃত হয় ।
A/an can be used before the countable nouns only.
Example:
  • Give me a glass of water.
  • She wants a bottle of milk.
আপনারা বলতে পারবেন না “Give me a water” /“She wants a milk” ।
“Uncountable noun” গুলোর আগে The ব্যাবহৃত হতে পারে অথবা article কে সম্পূর্ণভাবে বাদ দেয়া যায় ।
Example:
  • “Give me the water” (specific water) or “Give me water” (any water).
  • “She bought the milk from this market.” (specific milk) Alternatively, “She bought milk from this market.” (any milk)

Never use an article before a Pronoun:

Pronoun এর আগে কখনো article ব্যবহার করা উচিত না । Pronoun, noun এর পরিবর্তে ব্যবহৃত হয় কারণ একই noun বারবার ব্যবহৃত হলে শুনতে খারাপ লাগে । Pronoun একটি noun কে নির্দেশ করে তাই এর আগে article ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই । যদি আপনি ব্যবহার করেন তবে দুবার নির্দেশ করা হবে যা ভুল ।
Articles should never be used before pronouns. Pronouns are used instead of nouns because if you use the same noun time and again, it will not sound good. A pronoun is specifying a noun, so there is no need to use an article before it. If you use, there would be a double specification which is wrong.
Example:
  • She is reading the my (Incorrect)
  • She is reading my book. (Correct)

Never use an article before Real Nouns:

Real noun এর আগে কখনো article ব্যবহার করা উচিত না । যেমন: মানুষ, স্থান, দেশ, ভাষা, পাঠ্য বিষয় , পাহাড় , হ্রদ , মহাদেশ প্রভৃতির নাম ।
Articles should never be used before real nouns, i.e., names of people, places, countries, languages, academic subjects, mountains, lakes, islands, continents, etc.
Example:
  • The Argentina played really (Incorrect)
  • Argentina played really (Correct)
  • She is learning the Chinese. (Incorrect)
  • She is learning Chinese. (Correct)
  • She is good at the Mathematics. (Incorrect)
  • She is good at Mathematics. (Correct)
This rule has few exceptions in the following cases:
নিচে এই নিয়মের কিছু ব্যাতিক্রম আছে:
  • A union of countries (কিছু দেশের সংযুক্তি ) like the United States, the Netherlands etc.
  • A group of some lakes (কিছু হ্রদের সমাহার ) like the East African lakes, etc.
  • Ranges of mountains (পর্বতমালা ) like the Rockies or the Andes, etc.
  • Island chains (দ্বীপপুঞ্জ ) like the Hebrides, the Canary Islands, etc.
  • Names of oceans, seas, and rivers (সাগর, মহাসাগর, নদীর নাম) like the Ganges, the Pacific, the Atlantic, etc.
  • Points on the globe (গ্লোবের বিন্দু ) like the North pole, the South pole, etc.
  • Geographical areas (ভৌগোলিক স্থান ) like the East, the West, the Middle East, etc.
  • Peninsulas, forests, deserts, and gulfs (উপদ্বীপ, বন , মরুভুমি , উপসাগর) like the Iberian Peninsula, the Black Forest, the Sundarbans, the Sahara, the Persian Gulf, etc.

Implied Article or Zero Article:

কখনো কখনো কিছু নির্দিষ্ট  noun এর আগে article থাকেনা কিন্তু article বোঝায় । এদেরকে implied article/ “zero articles” বলে ।
Sometimes articles are omitted before certain nouns where the article is implied but not actually visible. These implied articles are also called “zero articles”.
Example:
  • Let’s go for a long drive tonight. (Incorrect)
  • Let’s go for long drive (Correct)
  • The fortune favors the brave. (Incorrect)
  • Fortune favors the brave. (Correct)
  • The perseverance is a valuable quality of human (Incorrect)
  • Perseverance is a valuable quality of human (Correct)

কবিতা : ইমাম মাহদী (আ:)

   মিনহাজউদ্দিন মন্ডল

ঐ যে দেখ অশ্বারোহী
যাচ্ছে মরু-মক্কা,
কাফির-মুমিন যুদ্ধ হবে
কারা পাবে রক্ষা?

দলের মাঝে আছে যে আজ
খেলাফতে মাহ্দী,
সৌভাগ্যবান হতাম আমি
সঙ্গী হতাম যদি।

মিথ্যা,শির্ক আর ব্যভিচার
ধ্বংস হবে আজ,
সত্যের দ্বার সব যাবে খুলে
মুসলিম করবে রাজ।

কবিতা: ধর্ষণের প্রতিবাদ

মিনহাজউদ্দিন মন্ডল

দিনে দিনে বাড়ছে ধর্ষণ
দেখে না তো  কেউ ।
অবুঝ শিশু বাদ যায়নি
এখন  জামু  কই ।

মায়ের পরে মেয়ে ধর্ষণ
বিধবাদের  নেই তো ছাড় ।
এ সমাজে  বাস করিতে 
মন কাদে  যে বারে বার ।

ধর্ষক বেটা বেজায় পাজি
মানে না তো  আইন ।
আইনের চোঁখকে ফাঁকি দিয়ে
মনের সুখে ধরে  গান ।

ধর্ষকের তো হয় না  বিচার
জনগন করে হায় হায় ।
আইনের লোকে পায় না খুঁজে
বিচারক  হয় নিরুপায় ।

ধর্ষন নামের এই ব্যধিটি
বেড়ে  গেছে  জগতময় ।
আসেন সবাই হই সচেতন
ধর্ষক  ধরে ঘার মটকাই ।

কবিতা: উপকারী ফলের ছন্দ

মিনহাজউদ্দিন মন্ডল

ডায়াবেটিস প্রতিরোধে
কামরাঙা ফল খাবে,
ফলটার প্রচুর ঔষধী গুণ
তাই উপকার পাবে।

রক্ত চাপও নিয়ন্ত্রণে
রাখে যে ওই ফলে,
সর্দি, কাশি, জ্বরের কাজ হয়
প্রভুর রহমত বলে।

গর্ভবতী মায়ের ভুকে
ফুটি গুণী ফল,
জামরুল ফলে এগারো গুণ
শির রাখে শীতল।

ক্যান্সারেরই ঝুঁকি রোধে
জলপাইয়ে হয় কাজ,
লিভার অসুখ চালতায় সারে
ফলটি স্বস্তির তাজ।

মিনারেলের ঘাটতি পূরণ
করে পাকা গাবে,
ওজন ধসে ডুমুর ফলটা
যতো পারো খাবে।

কুল ফলেরই গুণের কথা
সকলেরই জানা,
ভিটামিন যে আছে এ, বি
সারবে যে রাত কানা।

আম হলো যে ফলের রাজা
রাজশাহীতে বেশি,
আম খেলে ত্বক চকচকে হয়
করো আমে খেশি।

পেয়ারা ও আমলকি
মুখে রুচির জয়,
দাঁতকে করে শক্ত মজবুত
দূর করে তার ক্ষয়।

ডাবের পানি মিষ্টি মধুর
তরমুজ আনার তাই,
এ ফল গুলো গ্রীষ্মকালে
বেশি খাওয়া চাই।

তেঁতুল, লিচু , আতা, আমড়া
পানি যুক্ত ফল,
মালটা,কমলা,আপেল,সফেদা
সচল রাখে নল।

ডেউয়া ফলে পুষ্টির অভাব
খেলে পূরণ করে,
লটকন ফলে প্রচুর আমিষ
রাখো তবে ঘরে।

আনারস ফল জ্বরের ঔষধ
সঠিক উপযোগী,
জাতীয় ফল কাঁঠাল খেলে
উপকার পায় রোগী।

কাগুজি-লেবু, জাম্বুরাতে
রয় ভিটামিন সি,
বেল-কতবেল, পেঁপে, কলা
গায়ে দেয় এসি।

হার্টের রোগে ফলের রানি
উপকার দেয় ভালো,
কোষ্ঠ-কাঠিন্য দূর করিয়া
বাড়ায় চোখের আলো।

খেজুর একটি সুন্নাতি ফল
নবীর ছিল প্রিয়ো,
বদহজমি পেটের রোগে
ফলটা খেতে দিয়ো।

স্মৃতি শক্তি প্রখর রাখে
পাকা কালো জাম,
গ্রীষ্মকালে পাকে এ ফল
কী চমৎকার নাম!

স্বর্গীয় ফল নাম বেদানা
গর্ভে রঙিন দানা,
পাতা থেকে মূল পর্যন্ত
দেয় শতো রোগ ফানা।

গর্ভপাতের রোগ নিবারণ
হয় বেদানার ফুলে,
পাক-পবিত্র না হয়ে কেউ
যেও না তার কূলে।

জেনে-বুঝে জীবন ধারায়
ফলকে করো অন্ন,
ফলের চারা রোপণ করে
হও রে ভবে ধন্য।

কবিতা-সন্ত্রাসীদের ঘাঁটি


  মিনহাজউদ্দিন মন্ডল
--------------------------------------
জীবন দিয়ে বীর বাঙ্গালী
দেশটা গেছে রেখে,
মন জুড়িয়ে যেতো মোদের
সোনার বাংলা দেখে।

ছিলো না এই দেশে কোনো
সন্ত্রাসীদের ঘাঁটি,
সোনার বাংলা সোনার মতো
ছিলো পরিপাটি।

স্বাধীন ভাবে মা বোনেরা
চলতে রাস্তা ঘাটে,
বুক ফুলিয়ে ছেলে মেয়ে
যেতো শিক্ষা পাঠে।

রক্ত দিয়ে গড়া এ দেশ
নেই'তো আগের মতো,
খুন ধর্ষণ আর রাহাজানি
চলছে অবিরত।

জোরগলাতে করছে যারা
দেশ প্রেমিক আজ দাবী,
তাদের হাতে রয়েছে সব
সন্ত্রাসীদের চাবি।

কবিতা: জাগতে হবে

    মিনহাজউদ্দিন মন্ডল

বাঁচতে হলে জাগতে হবে
বিশ্ব ভুবন মাঝে,
ঘুমের মাঝে নয় কাটানো
জীবন লীলার সাঁঝে।

ঘুমের ভাবে ঘুমিয়ে রইলে
উন্নতি নাহি হবে,
অমর হতে জনতার মাঝে
প্রতিভা জাগাতে হবে।

সাধনা ছাড়া কোনদিনই
সাধক নাহি হয়,
মৃতের মত থাকলে পরে
কেউ চিনিবার নয়।

চিনতে হলে হুঙ্কার মেরে
সত্যের পথে দাঁড়াও,
সত্যের পথে জাগতে হলে
ঘুমিয়ে নাহি রও।

কবিতা: হায়নার ফাসি

কবি: মিনহাজউদ্দিন মন্ডল

আর হয় না ইচ্ছে আমার
দেখতে টিভি খবর,
খুললে টিভি যাচ্ছে দেখা
হচ্ছে শিশুর কবর।

কালো মেঘে আসছে তেড়ে
হায়না যেন যাচ্ছে বেড়ে
শিশুদের সব করছে ধর্ষণ
নিচ্ছে জীবন কেড়ে।

বায়ান্নতে দিয়েছি প্রাণ
একাত্তরে রক্ত
মায়ের বুকে নখ বসাবে
এই ছিল কী শর্ত?

মেয়ে কিংবা ছেলে শিশু
বাদ যাচ্ছে না কেউ
সারা দেশে বইছে যেন
রক্ত বন্যার ঢেউ।

ও বাংলা মা, কেমন করে
জন্মিল এই হায়না?
কত করবে রক্ত ক্ষরণ?
আর তো সহ্য হয়না।

ও বাংলা মা, লাগাম টানো
থেকো না চুপ করে,
সম্মান তোমার যাচ্ছে উড়ে
ফেলে দাও ওদের ভাগাড়ে।

শিশুর দেহ ব্যবচ্ছেদে
দিচ্ছ কেন সুযোগ?
ফাঁসিতে হায়না দাও ঝুলিয়ে
বুঝুক সবাই বুঝুক।

কবিতা : #চন্দ্রাভিযান#


✍মিনহাজউদ্দিন মন্ডল

ওই দ্যাখ দাদা ওটা কিরে !
হুশ্ ক‍রে যায় আকাশ পানে ,
জ্বলছে আগুন আঁচের মোতো
ঘুড়ির মোতোন হাওয়ার টানে !

পাগলী বুনু কি বুকা তুই !
ওটা আছে রকেট বটে ,
সোজা উঠে চাঁদে যাবে
ঘুড়ি টুড়ি নয়কো মুট‍্যে !

হিথায় যেমন ট্রেণ চলে
তেমনি ওটা হাউয়ায় ভাসে ,
যাদের ওনেক টাকা তারা
চাঁদের থেক্য ঘুরে আসে ।

সত‍্যি রকেট চাঁদে যাবে !
আমার মা তো চাঁদের ঘরে ;
বলনা মাকে কেমন হবে
আসবে ফিরে ওটাতেই চড়ে ?

ছোট্ট দাদা বোনকে জড়ায়
হাঁ মুখে দেয় শুকনো রুটি ,
পাঠালাম তো আনতে মাকে
এবার তুই ঘুমা পুটি।

দরমা ঘরে চাঁদের আলো
দুহাত দিয়ে লজ্জা ঢাকে ,
টিপ দিতে যায় চাঁদ ও ভাবে
কেমন করে ফেরাই মাকে !!

Pranab Mukherjee to get Bharat Ratna today ভারতরত্ন পাচ্ছেন প্রণব মুখোপাধ্যায়! ১৩ তম রাষ্ট্রপতির মুকুটে নতুন ...

ভারতরত্নে ভূষিত প্রণব মু্খোপাধ্যায়! রাষ্ট্রপতি ভবনে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের ভিড়:--
Reported By Minhajuddin Mondal

Ideal English Institute, 9th Aug: রাষ্ট্রপতি ভবনে ভারতরত্ন সম্মানে ভূষিত হলেন প্রণব মুখোপাধ্যায়
 বর্তমান রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ এদিন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতির হাতে এই সম্মান তুলে দেন
এটি দেশের সর্বোচ্চ সম্মান
উপস্থিত ছিলেন রাজনৈতিক ব্য়ক্তিত্বরা
রাষ্ট্রপতি ভবনে ভারতরত্ন সম্মানে ভূষিত হলেন প্রণব মুখোপাধ্যায়। বর্তমান রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ এদিন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতির হাতে এই সম্মান তুলে দেন। এটি দেশের সর্বোচ্চ সম্মান। এদিন রাষ্ট্রপতি ভবনে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী-সহ রাজনাথ সিং, লালকৃষ্ণ আডবানি, অমিত শাহ এবং আরও অনেকে।

ভারতরত্ন সম্মানে ভূষিত হওয়ার পরে নরেন্দ্র মোদী, রাজনাথ সিং, অমিত শাহের সঙ্গে করমর্দন করেন দেশের ১৩ তম রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়। গত জানুয়ারি মাসেই তাঁর নাম পাঠানো হয়েছিল মনোনয়নের জন্য। কিছুদিন আগে রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে প্রকাশিত বিবৃতি থেকে জানা যায়, এবার ভারতরত্ন পাচ্ছেন প্রণব মুখোপাধ্যায়।

প্রসঙ্গত, ২০১২ সাল থেকে ২০১৭ পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি পদে ছিলেন প্রণব। এর আগে কংগ্রেস সরকার থাকাকালীন টানা দায়িত্বপূরণ ভূমিকা পালন করেন তিনি। পিভি নরশিমা রাও, রাজীব গান্ধী, ইন্দিরা গান্ধী, মনমোহন সিং, এই চার প্রধানমন্ত্রীর সরকারেই গুরু দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। ১৯৯৩ সাল থেকে ১৯৯৫ পর্যন্ত বাণিজ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি।

এর পরে ১৯৯৫ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত প্রণব মুখোপাধ্যায় বিদেশমন্ত্রী হিসেবে মন্ত্রীসভায় ছিলেন তিনি। ২০০৪ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। এর পরে আবার ২০০৬ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত তিনি বিদেশমন্ত্রী পদে নিযুক্ত হন। ২০০৯ সাল থেকে ২০১২ পর্যন্ত অর্থমন্ত্রীর পদে ছিলেন প্রণব মুখোপাধ্যায়।